OrdinaryITPostAd

সরকারি ই সেবা গুলোর তালিকা ও উপকারিতা সম্পর্কে জানুন

ই সেবা হচ্ছে অনলাইন ভিত্তিক সেবা । এ সেবার আওতায় এন গ্রমের প্রান্তিক জনগণকে মৌলিক চাহিদা পূরনের পাশাপাশি তাদের বিভিন্ন কর্মে উদ্ভুদ্ধ করে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়। ই সেবা র মাধ্যমে বাংলাদেশের অতিরিক্ত জনগনকে মানবসম্পদে গড়ে তোলা সম্ভব।


বাংলাদেশের ই সেবা গুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন ট্রেনিং ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। নিচে ই সেবা গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।

ভূমিকা

ই সেবা এমন একটি সেবা যার কার্যাবলির উপকারিতা সুবিধা চাহিদা গুলো যাতে গ্রামীণ জনগণ খুব সহজে জীবন ও জীবিকা তথ্য পায় তা নিশ্চিত করাই এর মূল উদ্দেশ্য। এই সেবা টি ইউনিয়নে তথ্যওসেবা কেন্দ্রে বিনামূল্যে পাওয়া যাবে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য যেমন কৃষি,স্বাস্থ্য,শিক্ষা,আইন ওমানবধিকার দুর্যোগ ব্যবস্খাপনা অকৃষি উদ্যেগ পর্যটন কর্মসংস্থান ইত্যাদি তথ্য সংযুক্ত করা হয়। এ সেবা মাধ্যমে উৎপাদন থেকে শুরুকরে রপ্তানি পর্যন্ত নিশ্চিত ও সহজতর ভাবে করা সম্ভব হয়।
বর্তমানে ডিজিটাল ই সেবা গুলো হল
  • ট্রাভেল (অনলাইন) বিমানের আন্তর্জাতিক টিকিট বিক্রয় (এয়ার ওয়ার্ল্ড)
  • স্বাস্থ্যসেবা ( এটিএন কেয়ারকলুজ মেডিকেয়ার)
  • কৃষি তথ্য ওসেবা ( এসিআই ফরমুলেশনস লিমিটেড)
  • বীমা প্রিমিয়াম কালেকশন ( জীবনবীমা কর্পোরেশ
  • ই টিন রেজিষ্টেশন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড

সরকারি ই সেবার কৃষি তালিকা

  1. পিডিএস সংক্রান্ত ডাটাবেজ ( বিজেআরআই)
  2. কৃষি বাতায়ন
  3. কৃষি কল সেন্টার
  4. বীজ সংরক্ষণ ও বিতরণ সফটওযার
  5. বাংলাদেশ রাইস নলেজ ব্যাংক
  6. আবহাওয়া তথ্যাদি বিনা
  7. পি ডি এস বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট
  8. আর এম এস বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল
  9. এআই সিসি কৃসি তথ্য সার্ভিস ই মার্কেটিং কৃষি বিপনণ অধিদপ্তর
  10. পাট বীজ ব্যবস্থাপনা সফটওয়ার
  11. এ আর এম আই এস বাংলাদেশ রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিউট
  12. কৃষি গবেষণা তথ্য ব্যবস্থাপনা
  13. ডাটাবেজ ফসলের উপযোগিতা এবং অঞ্চল বিন্যাশ
  14. জলবায়ু ডাটাবেজ
  15. ভূমি সম্পদ ডাটাবেজ
  16. বিএআরসি আর্কাইভ ডাটাবেজ
  17. ভেন্যু বরাদ্দ ডাটাবেজ
  18. অনলাইন ফসল পন্জিকা
  19. অনলাইন ম্যাপ ও শেইপ প্‌লি পিজিআর এফ এ ডাটাবেজ
  20. অনলাইন ট্রেনিং রেজিষ্টেশন
  21. বাংলাদেশ রাইস নলেজ ব্যাংক বি আর কেবি
  22. কৃষি প্রযুক্তি ভান্ডার
  23. বাংলাদেশ কৃষি গরবষণা ইনস্টিটিউট
  24. বারি উদ্ভাবিত শস্য বিন্যাস
  25. বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা এ পি এ প্রতিবেদন
  26. নৈমত্তিক ছুটি ব্যবস্থাপনা
  27. বাংলাদেশ অনলাইন কৃষি ঋণ ব্যবস্থাপনা
বাংলাদেশে কৃষি পণ্য রপ্তানিতে কনট্রাক ফর্মের নিয়
কৃষি বাংলাদেশের প্রাণ। দেশের রপ্তানি বহুমূখী করনে এখাতের বিশেষ ভূমিকা রাখে। কৃষি পণ্য রপ্তানি করনে কনট্রাক ফর্মের মাধ্যমে বাজার ভিত্তিক চুক্তি ফর্ম অন্যতম শর্ত। কনট্রক ফর্মের মাধ্যমে কিছু শর্তাদি মেনে ও মান দন্ড অনুযায়ী কৃষি পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে রপ্তানি পর্যন্ত করা হয়। এর মাধ্যমে কৃষকের উৎপাদিতপণ্য এবং বাজার জাত করনে নিশ্চয়তা ও রপ্তানি করনের মান সম্মত প্রাপ্তিনিশ্চয়তা প্রদান করা হয়।কনট্রক ফর্মের আওতায় এনে কিছু নিয়ম বেঁধে দেওয়া হয়

যেমন ,বীজ ,পরিচর্যা, উৎপাদন, মোড়কজাত ইত্যাদি মানদন্ড মেনে চলা উচিত। প্রথমে কনট্রক ফর্মের একটি ফর্মে আবেদন করে সদস্য হতে হবে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে রেজিষ্টার তালিকা নির্বাচিত কৃষকদের সাথে উপজেলা কৃষিবিদ আলোচনা করার পর তাদের উপস্থিতিতে কৃষককে কনট্রাক ফর্মে সাক্ষর করতে হবে। চুক্তি সাক্সরের পর উদ্ভিদ সম্প্রসারণ ফর্ম উপজেলা কৃষি গবেষণা সম্প্রসারণ অফিসে জমা দিতে হবে।তাদের যাচািই কৃত করার পর পরবর্তী ধাপে কৃষককে কৃষি নির্দেশিকা উৎ পাদন পদ্ধতি সংরক্ষরণের প্রক্রিয়া ইত্যাদি তথ্যদি রেকর্ড বোড কৃষকে হস্তান্তর করে এর ব্যবহার বিধি কৃষককে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।

উপজেলা কৃষি অফিসার সরজমিনে যাচাই কারে উৎপাদন প্রক্রিয়া বুঝিয়ে দেন। রপ্তানি কারক চুক্তি ভিত্তিক ফর্মে রপ্তানির জন্য হর্টিকালচারাল পোডাক্টস এক্সপোর্ট সার্টিফকেট সংগ্রহ করার পাশাপাশি নিধৃারিত মান দন্ড মেনে পণ্য উৎপাদন করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার নিকট হতে সনদ গ্রহণ করতে হবে। উৎপাদিত পণ্য নিদিৃষ্ট মানদন্ড উৎপাদিত হযয়ছে বলে ফািইটোসানিটারি সার্টিফিকেটের জন্য পণ্য পর্যবেক্ষণও লাইব্রেটরী পরিক্ষা করার পর এ সার্টিফিকেট টি ইস্যু করা হয়এবং পন্য রপ্তানি র জন্য প্রস্তুত হয়।

কনট্রাক ফর্মের অন্যতম ধাপ হল ট্যাসেবিলেটি তাপমাত্রা,সার,পোস্ট কন্টোল,সেচ নিশ্চিত করা হয়। ট্রাসেবিলেটি এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমেসুনির্দিষ্ট নম্বার ব্যবহার করে উৎপাদন থেকে শুরু করে রপ্তানি নানা পদ্ধতিও নির্দেশনা পাওয়া যায়।

মন্তব্য

দেশের প্রসেবিলেটি প্রক্রিয়াটি এখনও ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে পরিচারিত হচ্ছে। তবে এ প্রক্রিয়াটি দিকে আরো অনলাইন বিত্তিক করলে সকল ধাপে উৎপাদন ওরপ্তানি আরো সহজ তর হবে। এর ফলে দেশী পণ্য রপ্তানীতে দেশের রেমিটেন্স বাড়বে এবং দেশী মানসম্মত পণ্যের চাহিদা অনুযায়ী বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪